Skip to content
Menu
  • প্রথম পাতা
  • প্রবন্ধ
  • গল্প
  • কবিতা
    • ছড়া
  • মাল্টিমিডিয়া
    • অডিও
      • আবৃতি
    • ফটো
    • ভিডিও
  • খবর
    • দেশের খবর
    • বিদেশের খবর
    • শাহরাস্তির খবর
    • হাজীগঞ্জের খবর
    • রাজনীতি
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • রাজনীতি
    • কৃষি
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • আমরা
        • শাহরাস্তি
        • আমাদের সাথে যোগ দিন
        • সাইট ব্যবহারের শর্তাবলী
        • যোগাযোগ
    • স্বাস্থ্য
  • ধর্ম
  • লেখক
    • প্রিয় শাহরাস্তিতে লিখতে চাই
  • শাহরাস্তি
    • ফোটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা
  • ক্রিকেট
  • Search
  • প্রথম পাতা
  • প্রবন্ধ
  • গল্প
  • কবিতা
    • ছড়া
  • মাল্টিমিডিয়া
    • অডিও
      • আবৃতি
    • ফটো
    • ভিডিও
  • খবর
    • দেশের খবর
    • বিদেশের খবর
    • শাহরাস্তির খবর
    • হাজীগঞ্জের খবর
    • রাজনীতি
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • রাজনীতি
    • কৃষি
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • আমরা
        • শাহরাস্তি
        • আমাদের সাথে যোগ দিন
        • সাইট ব্যবহারের শর্তাবলী
        • যোগাযোগ
    • স্বাস্থ্য
  • ধর্ম
  • লেখক
    • প্রিয় শাহরাস্তিতে লিখতে চাই
  • শাহরাস্তি
    • ফোটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা
  • ক্রিকেট
প্রিয় শাহরাস্তি - Priyo Shahrasti

খনার বচন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

খনার বচন মূলত কৃষিতত্ত্বভিত্তিক ছড়া। আনুমানিক ৮ম থেকে ১২শ শতাব্দীর মধ্যে রচিত। অনেকের মতে, খনা নাম্নী জ্যোতির্বিদ্যায় পারদর্শী এক বিদুষী বাঙালি নারীর রচনা এই ছড়াগুলো। তবে এ নিয়ে মতভেদ আছে। অজস্র খনার বচন যুগ-যুগান্তর ধরে গ্রাম বাংলার জন-জীবনের সাথে মিশে আছে। জনশ্রুতি আছে যে, খনার নিবাস ছিল অধুনা পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলারবারাসত মহকুমার দেউলিয়া গ্রামে (বর্তমানে চন্দ্ৰকেতুগড় প্রত্নস্থল, যেটি খনামিহিরের ঢিবি নামে পরিচিত)। এমনকি, তিনি রাজা বিক্রমাদিত্যের সভার নবরত্নের একজন বলে কথিত। বরাহমিহির বা বররুচি-এর পুত্র মিহির তার স্বামী ছিল বলেও কিংবদন্তী আছে। এই রচনা গুলো চার ভাগে বিভক্ত।

  • কৃষিকাজের প্রথা ও কুসংস্কার।
  • কৃষিকাজ ফলিত ও জ্যোতির্বিজ্ঞান।
  • আবহাওয়া জ্ঞান।
  • শস্যের যত্ন সম্পর্কিত উপদেশ।

খনার বচনের কিছু উদাহরণ

বাংলা ভাষার উইকিসংকলনে এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদ সম্পর্কিত মৌলিক রচনা রয়েছে: খনার বচন
  • ষোল চাষে মুলা,

তার অর্ধেক তুলা;
তার অর্ধেক ধান,
বিনা চাষে পান।
(১৬ দিন চাষ করার পর সেই জমিতে মূলা চাষ করলে ভাল জাতের ফলন পাওয়া যায় । তুলা লাগানোর জমিতে ৮ দিন চাষ করতে হবে , ধানের জমিতে ৪ দিন চাষ করে ধান লাগালে ভাল ফলন পাওয়া যায়। পানের জমিতে চাষের প্রয়োজন হয় না ।)

  • আগে খাবে মায়ে,

তবে পাবে পোয়ে।

  • কলা রুয়ে না কেটো পাত,

তাতেই কাপড়, তাতেই ভাত।
(কলাগাছের ফলন শেষে গাছের গোড়া না কাটে যেন কৃষক, কেননা তাতেই সারা বছর ভাত-কাপড় জুটবে তাদের।)

  • যদি বর্ষে আগুনে,

রাজা যায় মাগনে।
(আগুনে অর্থাৎ অগ্রাণে, আর, মাগুনে মানে ভিক্ষাবৃত্তির কথা বোঝাতে ব্যবহৃত, অর্থাৎ যদি অঘ্রাণে বৃষ্টিপাত হয়, তো, রাজারও ভিক্ষাবৃত্তির দশা, আকাল অবস্থায় পতিত হওয়াকে বোঝায়।)

  • যদি বর্ষে পুষে,

কড়ি হয় তুষে।
(অর্থাৎ পৌষে বৃষ্টিপাতের ফলে কৃষক তুষ বেচেও অঢেল টাকাকড়ির বন্দোবস্ত করবে।)

যদি বর্ষে মাঘের শেষ,
ধন্য রাজার পুণ্য দেশ।

(অর্থাৎ মাঘের শেষের বৃষ্টিপাতে রাজা ও দেশের কল্যাণ।)

[১]

  • জন্ম-মৃত্যু-বিবাহ,

তিন না জানেন বরাহ।

  • কী কর শ্বশুর লেখা-জোখা?

মেঘের মধ্যেই জলের রেখা,

  • আগে খাবে মায়ে,

তবে পাবে পোয়ে।

  • ভরা হতে শূন্য ভালো যদি ভরতে যায় ,

আগে হতে পিছে ভালো যদি ডাকে মায় ।।
(খালি কলসি দেখে যাত্রা করলে টা শুভ হয় না কিন্তু যদি সেই কলসিতে জল/পানি ভরতে যাওয়ার দৃশ্য দেখে কেউ যাত্রা করে তা শুভ সূচনা হয় । যাত্রা করার আগে মায়ের ডাক ভাল , কিন্তু যাত্রা করে বেরিয়ে যাওয়ার পর মা যদি পেছন থেকে ডাকে তা আরও মঙ্গলের সূচনা করে ।)

  • পূর্ণিমা অমাবস্যায় যে ধরে হাল তার দুঃখ হয় চিরকাল ।

তার বলদের হয় বাত , ঘরে তার থাকে না ভাত ।।
(পূর্ণিমা বা অমাবস্যায় হাল ধরা উচিত নয় , ধরলে চিরকাল দুঃখ পেতে হয় । বলদ বাত রোগে পঙ্গু হয়ে যায় , চাষ না করার ফলে ঘরে তার ভাত জোটে না ।)
থেকে বলদ না বয় হাল

  • তার দুঃখ সর্বকাল ।।

(যার বলদ থাকতেও যে মায়া করে খাটায় না , তার বলদ শুধু বসে খায় । ফলে বলদের পেছনে শুধু শুধু খরচ হয় এবং জমিতে কোন চাষ হয় না । ফলে খাবারের অভাব দেখা দেয় । মানুষ বসে খেলেও একই ফল হয় ।)

  • বাড়ির কাছে ধান গা , যার মার আছে ছা

চিনিস বা না চিনিস , খুজে দেখে গরু কিনিস ।।
(বাড়ির কাছে ধানের জমি থাকলে এবং তাতে চাষ করলে লাভবান হওয়া যায় বেশী । কারণ চুরি যাবার ভয় থাকে না এবং পাহারা দেওয়ার জন্য পয়সা দিয়ে লোক রাখার দরকার হয় না । সুযোগ বুঝে খুঁজে দেখে যদি গরু কেনা যায় তাতে না চিনলেও বেশি লাভবান হাওয়া যায় ।)

  • কোল পাতলা ডাগর গুছি

লক্ষ্মী বলেন ঐখানে আছি ।।
(ফাঁক ফাঁক করে ধান বুনলে ধানের গুছি মোটা হয় এবং অনেক বেশি ফলন হয় ।)

  • শীষ দেখে বিশ দিন কাটতে মাড়তে দশ দিন ।

(যে দিন ধানের শীষ বের হবে তার থেকে ঠিক কুডি দিন পর ধান কাটতে হবে । মাড়তে ও ঝাড়তে হবে দশ দিনের মধ্যে এবং তারপর গোলায় তুলবে ।)

  • বাপ বেটাই চাই তদ অভাবে ছোট ভাই ।

(যে কৃষক পরের সাহায্যে চাষ করে তার আশা বৃথা । বাপ-ছেলে কাজ করলে সবচেয়ে ভাল ফসল ফলানো যায় তা না হলে সহোদর ভাইকে নিলেও ঠিকমত কাজ করবে । অন্যরা ফাঁকি দেওয়ার চেষ্টা করবে ।)

  • সরিষা বনে কলাই মুগ,বুনে বেড়াও চাপড়ে বুক ।।

(একই জমিতে যদি সরিষা ও মুগ বা সরিষা ও কলাই একসাথে বোনা যায় তাহলে দুটি ফসলই একসাথে পাওয়া যায় ।)

  • দিনে রোদ রাতে জল দিন দিন বাড়ে ধানের বল ।।

(দিনের বেলা প্রখর রোদ আর রাত্রে বৃষ্টি হলে ধানের জমি উর্বর হয় ও ধানের ফলন ভাল হয়।)

  • আউশের ভুই বেলে , পাটের ভুঁই আটালে ।।

(বেলে মাটিতে আউশ ধান এবং এঁটেল মাটিযুক্ত জমিতে পাট ভাল হয়।)

Source 

  • ১৮ই চৈত্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
খনার জনপ্রিয় বচন খনা কে?
যদি হয় সুজন এক পিড়িতে নয় জন। যদি হয় কুজন নয় পিড়িতে নয় জন।

Authors

avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
avatar for
  • যোগাযোগ
  • সাইট ব্যবহারের শর্তাবলী
  • প্রিয় শাহরাস্তিতে লিখতে চাই

Copyright © 2023 প্রিয় শাহরাস্তি - Priyo Shahrasti. All Rights Reserved.

Codilight Theme by FameThemes